বিবরণ
-
মসজিদের ধরণসুন্নী
-
মসজিদের স্থাপিত সময়কাল১৩৯৩
-
দৈর্ঘ ☓প্রস্থTotal area: 304.42 m² (3,276.71 ft²) Total distance: 70.63 m (231.73 ft)
-
প্রত্নতত্ব বিষয় / ধরনঐতিহাসিক, প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, মুঘল স্থাপনা
-
মসজিদের প্রতিষ্ঠাতাগিয়াসউদ্দিন আজম শাহ
-
গম্বুজ সংখ্যা৫টি
-
স্থাপত্যশৈলীপ্রাচ্য স্থাপত্যশৈলী
-
মসজিদের ওয়েবসাইটhttps://mosquesofbangladesh.xyz/
মসজিদের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
নির্মাণ কাল
প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী আউলিয়া খান জামে মসজিদ যা ১৩৯৩ হতে ১৪১০ খ্রি. মধ্যে গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ নির্মাণ করেন বলে ধারণা করা হয়।
এ ঐতিহাসিক মসজিদের দক্ষিণ পাশে চির নিন্দ্রায় শায়িত আছেন মহান আউলিয়া মজলিস আউলিয়া খান। মসজিদের আঙ্গিনায় আছে মস্তান দরবেশ নাজিমদ্দিন দেওয়ানের মাজার।
আউলিয়া খানের মাজারের দক্ষিণ পাশে আছে ফকির ছলিমদ্দিন দেওয়ানের মাজার। জনশ্রুতি আছে যে, অত্র এলাকায় প্রজাদের পানীয় জলের সমস্যা নিরসনকল্পে ও ইবাদতের জন্য মসজিদের পার্শ্বেই ৩২.১৫ একর জমির উপর একটি দীঘি খনন করেন।
বর্তমানে এটি ভাঙ্গা উপজেলাধীন পাতরাইল দীঘিরপাড় আউলিয়া মসজিদ নামে সুপরিচিত। মসজিদটি বর্তমানে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন আছে।
বর্ণনা
মসজিদটি আয়তাকার বহু-গম্বুজ বিশিষ্ট। এর নকশা এবং স্থাপত্য শৈলী রাজশাহীর বাঘা মসজিদ এর মত। পঞ্চভূজ খিলান বিশিষ্ট মূল প্রবেশদ্বারটি পূর্বদিকে।
কিভাবে যাওয়া যায়
পাতরাইল মসজিদে কিভাবে যাবে ? ফরিদপুর থেকে ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কে ভাঙ্গা গেলচত্ত্বরে নেমে ভাঙ্গা-মাওয়া বিশ্বরোডে ৮ কিঃ মিঃ পূর্বদিকে পুলিয়া নেমে ৪ কিঃমিঃ দক্ষিণে পাতরাইল মসজিদ।